গল্প্‌

>এক< গল্পটা এখনো মাথায় দানা বাঁধেনি। এক লাইনও না। প্রথম শব্দটিও না। গল্পটি কেবল একটি বিন্দুতে স্থির হয়ে আছে (

  শরৎভোরে হনহনিয়ে হাঁটছে। কুয়াশার আবডালে। দীর্ঘচেনা ভঙ্গিমা। তবুও ঠাওর করতে পারছে না সরসিজ। আর্থ্রাইটিসের হাঁটু বাজিয়ে অনেকটা হেঁটে ধপাস

লেখক নিখিল দত্তর পরিবারের কারো খোঁজ জানেন স্যার, আমি ত্রিদিব বলছি ? ত্রিদিবের মুখে নিখিল দত্তর কথা শুনে একটু অবাক

কথা দেওয়াই ছিল। আসলে দিয়েছিল কি না সেটাও চোখ বুজে বলা যায় না। কথা আদায় করতে তো বাড়িই চলে এসেছিল

বিড়লা হাউসে প্রথম দেখেছিলাম স্ট্রবেরি। উজ্জ্বল লাল, সুপুষ্টু। অভিজাত মহলের ফল, বাড়ির সদস্যদের মতই মসৃণ, নিটোল । শীতের সকাল পৌনে

গাড়ির ঝাপসা জলে ভেজা কাচের ভেতর থেকে ওদের দেখল মলিন। বেশ কিছু বাচ্চা ছেলেমেয়ে রাস্তার ধারের ড্রেনের ভেতরে নেমে পড়েছে।

দুদিন ধরে হামিদের স্ত্রী হাসপাতালে। মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের গাইনি ওয়ার্ডে। প্রসবের লক্ষণ নেই। থেকে-থেকে ব্যথা উঠছে শুধু। তাও তেমন ব্যথা

বুলবুলি… এ্যাই বুলবুলি… আব্বাস এতো কুনকুন করে ভাতিজিকে ডাকে যে, বুবলি শুনেও না শোনার ভান করে। এই না শোনাতে তার

বুধন তার লোক পাঠিয়ে শাসিয়ে গেছে এই একটু আগে। আজ দুপুর থেকে মেঘ মেঘ ভাব। সন্ধ্যা ঘনিয়েছে সময়ের আগেই। বাপি

তিনটে লুচি পনের, চা দুটো আট টাকা – মোট তেইশ টাকা । খুচরো তিনটাকা আর একটা পাঁচশো টাকার নোট ধরিয়ে